রোযা নিয়ে প্রশ্ন।
Answers
-
Anonymous - 3 years ago
স্বাস্থ্যগত কোন অসুবিধা যদি না হয় তবে রোযা হবে। যেমন, হজের সময় কেউ কেউ সাবধানতাবশত এমন করে থাকনে। যাতে মূল হজের কাজের সময় তার মাসিক শুরু না হয়। এটাতে কোন গুনাহ নেই। হজও সঠিক হবে। রকযানের রোযার ক্ষেত্রেও কেউ যদি এমন করে থাকে তবে তাতে কোন গুনাহ হবে না। কিন্তু, এমন করার কোন বিশেষ প্রয়োজন নেই। মাসিকের সময় রোযা ছেড়ে দেওয়া এবং অন্য সময়ে তা রাখা শরিয়ত সম্মত। এতে মহিলাদের সওয়াবও কম হবে।
-
Anonymous - 3 years ago
ওষুধ খেয়ে মাসিক বন্ধ করে রোযা রাখলে রোযা হয়ে যাবে। তবে মেয়েদের স্বাভাবিক অবস্থার বিরুদ্ধে গিয়ে এ নিয়মে রোযা রাখলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই ওষুধ না খাওয়াই ভালো। বরং সাধারণ নিয়মেই চলে রোযা কাজা করে পরবর্তীতে তা পালন করা। এতে রোযার কোন সওয়াবও কমবে না ও গুনাহ হবে না। হাদীসে এসেছে – “হায়েজ মহিলার জন্য উত্তম হল নিজের স্বাভাবিক অবস্থার উপর থাকা। আল্লাহ তাআলা যে ফয়সালা করেছে তার উপর সন্তুষ্ট থাকা। এমন কিছু ব্যবহার না করা, যার জন্য তাদের রক্তপাত বন্ধ হয়ে যায়। বরং হায়েজ চলাকালীন রোযা ছেড়ে দেওয়া। এবং পরবর্তীতে রোযাগুলোর কাজা আদায় করে নেওয়া।
-
Anonymous - 3 years ago
ওষুধ খেয়ে মাসিক বন্ধ করে রোযা রাখলে রোযা হয়ে যাবে। তবে মেয়েদের স্বাভাবিক অবস্থার বিরুদ্ধে গিয়ে এ নিয়মে রোযা রাখলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। তাই ওষুধ না খাওয়াই ভালো। বরং সাধারণ নিয়মেই চলে রোযা কাজা করে পরবর্তীতে তা পালন করা। এতে রোযার কোন সওয়াবও কমবে না ও গুনাহ হবে না। হাদীসে এসেছে – “হায়েজ মহিলার জন্য উত্তম হল নিজের স্বাভাবিক অবস্থার উপর থাকা। আল্লাহ তাআলা যে ফয়সালা করেছে তার উপর সন্তুষ্ট থাকা। এমন কিছু ব্যবহার না করা, যার জন্য তাদের রক্তপাত বন্ধ হয়ে যায়। বরং হায়েজ চলাকালীন রোযা ছেড়ে দেওয়া। এবং পরবর্তীতে রোযাগুলোর কাজা আদায় করে নেওয়া।